শিক্ষার্থী নাহিদুল শুরু থেকেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত। সেদিনের ঘটনা সম্পর্কে নাহিদুল বলেন, শতাধিক মানুষের র্যালি নিয়ে এগোচ্ছিলেন তাঁরা। হাইকোর্টের ঈদগাহ গেটের সামনে এলে পুলিশ তাঁদের পথ রোধ করে। কয়েকজনকে আটক করা হয়। শিক্ষার্থীদের ধীরে ধীরে মৎস্য ভবনের কাছে নিয়ে আসে পুলিশ। তখনো স্লোগান দিচ্ছিলেন তিনি। এ সময় দুজন পুলিশ সদস্য তাঁকে টেনে নিয়ে যেতে থাকেন, গালাগাল করতে থাকেন। একজন পুলিশ তাঁর মুখ চেপে ধরেন।
ডিএমপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পুলিশ একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী। এই বাহিনীর একজন সদস্য হওয়া সত্ত্বেও আরশাদের অপেশাদার কর্মকাণ্ডে পুলিশের কার্যক্রম সম্বন্ধে জনসমক্ষে বিরূপ ধারণার সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আরশাদকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
For more information
আরো দেখুন|