সর্বশেষ পরিস্থিতির ওপর আদানির পক্ষ থেকে কেউ কথা বলতে চাননি। তবে কোম্পানির শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা এর আগে টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেছেন, তাঁরা বিষয়টির সমাধানের বিষয়ে আশাবাদী। অর্থ পরিশোধে দেরি এবং বিষয়টি সম্পর্কে স্বচ্ছতার অভাব তাঁদের কঠোর ব্যবস্থা নিতে উদ্বুদ্ধ করেছে। কারণ, তাঁদের ঋণদাতাদের অর্থ পরিশোধ করতে হচ্ছে।
বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করলে গড্ডা বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবসাকে প্রভাবিত করবে। কারণ, বাংলাদেশ এই কেন্দ্রে উৎপাদিত বিদ্যুতের একমাত্র ক্রেতা। প্রতি মাসে ৯–১০ কোটি ডলারের বিলের মানে হলো এই কেন্দ্র থেকে আদানির ১১০ কোটি ডলার বা ৯ হাজার কোটি রুপির বেশি অর্থ আয় হয়।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকারে পতনের পর আদানি ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে বিদ্যুৎ বিক্রির জন্য চেষ্টা করছে। দেশটিতে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে এবং দাম পরিশোধেও কোনো সমস্যা নেই। কোম্পানিকে বলা হয়েছে, স্থানীয় বিদ্যুৎ সঞ্চালনব্যবস্থায় একটি সংযোগের জন্য আবেদন করতে। অনুমোদন পেলে বিহারের লাখিসরাইয়ে অবস্থিত একটি সাবস্টেশন থেকে সংযোগ দেওয়া হবে।
For more information
আরো দেখুন|