ইরানের বার্তা সংস্থা ইসনার প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘জায়নবাদী শাসকের দূতাবাসগুলো এখন আর নিরাপদ নয়।’ তবে ইরানের জবাব দেওয়ার ধরন কেমন হবে, তা নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি তিনি।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োআভ গ্যালান্ট এক বিবৃতিতে বলেন, ‘যেকোনো সম্ভাব্য হুমকি মোকাবিলার জন্য প্রতিরক্ষা বাহিনী প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে।’
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর রণদলের সেনাদের সব ছুটি বাতিল করা হয়েছে। আকাশ প্রতিরক্ষা বাহিনীকে শক্তিশালী করতে আপৎকালীন মজুত সেনাদের (রিজার্ভ সেনা) ডাকা হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা প্রতিরোধ করতে দেশজুড়ে জিপিএস সংকেত বন্ধ করে করে রেখেছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, ইরানি হামলার আশঙ্কায় দেশের কয়েকটি দূতাবাস ফাঁকা করা হয়েছে। তবে বিবিসি স্বতন্ত্রভাবে খবরগুলোর সত্যতা যাচাই করতে পারেনি। ইসরায়েলও এসব খবর নিশ্চিত করেনি।