গত বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছেন, বিভিন্ন দেশের সরকার, শ্রমিক, শ্রমিক সংগঠন, ট্রেড ইউনিয়ন, সুশীল সমাজ ও বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করে আন্তর্জাতিকভাবে প্রচলিত শ্রম আইন অনুযায়ী শ্রমিকদের অধিকার সুরক্ষায় কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র। তিনি বলেন, যাঁরা শ্রমিকদের অধিকারের বিরুদ্ধে যাবেন, শ্রমিকদের হুমকি দেবেন, ভয় দেখাবেন, তাঁদের ওপর প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শ্রম নীতি নিয়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্পের উদ্বিগ্ন হওয়ার যৌক্তিক কোন কারণ আছে কি না, জানতে চাইলে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘মোটেই নেই। আমি পরিস্কারভাবেই বলছি ওই মন্তব্য পোশাকশিল্পকে উদ্দেশ্য করে নয়।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, অ্যান্টনি ব্লিংকেনের বক্তব্য ছিল এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক সংস্থার (এপেক) সম্মেলনে। এটা শুধু পোশাকশিল্প বা টেক্সটাইল শিল্প বা বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় কোনো বৈঠক নয়। এটি একটি বৈশ্বিক উদ্যোগ, যার মাধ্যমে তারা তাদের দূতাবাসগুলো বা রাষ্ট্রদূতদের নিয়োগ করছেন বাড়তি দায়িত্ব হিসেবে। যেকোনো কিছু সঠিকভাবে উপস্থাপিত না হলে ভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। এই পদক্ষেপের ফলে (যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শ্রম নীতি) কোনোভাবেই পোশাকশিল্পের উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই।
নিয়মিত খবর পেতে পেজটিকে ফলো করুন।